from 0 review
2 days 3 night
Specific Tour
Unlimited
Bengali, English
বান্দারবন বাংলাদেশের দক্ষিণ-পূর্বাঞ্চলের একটি অপূর্ব প্রাকৃতিক সৌন্দর্যমণ্ডিত জেলা। এটি চট্টগ্রাম বিভাগের অন্তর্ভুক্ত এবং পার্বত্য চট্টগ্রামের অংশ। বান্দারবন শব্দের অর্থ হচ্ছে “বনসমৃদ্ধ এলাকা” বা “বান্দাদের বন”।
বান্দারবনের পাহাড়, সবুজ অরণ্য, ঝরনা, নদী ও মেঘের খেলা—সবকিছুই পর্যটকদের মোহিত করে।
নীলগিরি – মেঘের রাজ্য বলা হয়। পাহাড়ের চূড়ায় দাঁড়িয়ে মেঘ স্পর্শ করার অনুভূতি পাবেন।
নাফাখুম ও আমিয়াখুম ঝরনা – বাংলাদেশের অন্যতম সুন্দর ঝরনা।
চিম্বুক পাহাড় – বাংলাদেশের তৃতীয় সর্বোচ্চ পাহাড়।
বগা লেক – পাহাড়ের কোলঘেঁষা এক রহস্যময় হ্রদ।
রুমা ও থানচি – পাহাড়ি পথ আর আদিবাসী সংস্কৃতির স্বাদ পাবেন।
বান্দারবনে বিভিন্ন আদিবাসী সম্প্রদায় বাস করেন—মারমা, ত্রিপুরা, মুরং, বম, খুমি ইত্যাদি। তাদের জীবনযাত্রা, পোশাক-পরিচ্ছদ ও খাদ্যাভ্যাস দেখার সুযোগ পর্যটকদের জন্য ভিন্ন এক অভিজ্ঞতা।
বান্দারবনের বুদ্ধ ধাতু জাদি (স্বর্ণমন্দির) দেখতে পারেন। এটি বাংলাদেশের অন্যতম বড় বৌদ্ধ মন্দির।
সকালে বাস থেকে নেমে আমরা চলে যাবো হোটেলে। হোটেলে সাধারণত দুপুর ১২ টার পর চেক ইন টাইম। রুম এভেইলেবেন থাকলে রুমে তখনই চেক ইন করবো নয়ত রেস্টুরেন্ট এর ফ্রেশরুমে ফ্রেশ হয়ে প্রথমে নাস্তা করে নিবো। এরপর চান্দের গাড়ি করে চলে যাবো মেঘলা পর্যটন কেন্দ্র। মেঘলা ঘু্রে এসে হোটেলে চেক ইন করে ফ্রেশ হয়ে দুপুরের খাবার খাবো। একটু রেস্ট নিয়ে দুপুরের পর চলে যাবো নীলাচল। নীলাচলে বিকেলের সময়, কাটিয়ে সন্ধ্যায় ফিরে আসবো হোটেলে। এরপর ফ্রি টাইম। আড্ডা গল্প শেষে রাতের খাবার খাবো।
খুব ভোরে আমাদের যাত্রা শুরু হবে। সকালে ফ্রেশ হয়ে প্রথমে হোটেলের রুম চেক আউট করে নির্ধারিত কমনরুমে সবাই লাগেজ রেখে দিবো। তারপর আমরা যাত্রা করবো নীলগিরির উদ্দেশ্যে। পথে আর্মিদের ক্যান্টিনে সকালে নাস্তা সেরে নিবো। নীলগিরিতে এক/দের ঘন্টা ঘুরে আমরা যাবো ডাবল হ্যান্ড ভিউ পয়েন্টে। এরপর চিম্বুক পাহাড় ও শৈল্যপ্রপাত ঘুরে দুপুরে চলে আসবো হোটেলে। হোটেলে ফিরে ফ্রেশ হয়ে দুপুরের খাবার খেয়ে নিবো। এরপর সন্ধ্যা পর্যন্ত ফ্রি টাইম। চাইলে রুমে রেস্ট নিতে পারেন বা বান্দরবান শহর ঘুড়ে দেখতে পারেন নিজেদের মতো করে। বার্মিজ মার্কেট ও বাজার আছে চাইলে কিছু শপিং করে নিতে পারেন। এরপর রাতের খাবার খেয়ে রাতের বাসে করে ঢাকার উদ্দেশ্যে রওনা দিবো।
0 review
Leave a Reply